পেনসিলভানিয়া, ১৭ অক্টোবর, ২০২৫ | ১ কার্তিক, ১৪৩২

সর্বশেষ:
‘আমরা তাওয়া গরম করছি’ আমি নিজেই পিআর বুঝি না: মির্জা ফখরুল তার ওপর হামলা ছিল ‘টেস্ট কেস’: নুর SS ডেলি এন্ড গ্রোসারি আপার ডার্বিতে বাংলাদেশিদের প্রতিষ্ঠান ফিলাডেলফিয়ায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘লোক উৎসব ২০২৫’: প্রবাসে বাঙালিয়ানার উজ্জ্বল প্রকাশ পেনসিলভেনিয়ায় আল-আকসা সুপারমার্কেটের উদ্বোধন ২৩ অক্টোবর ইলিয়াস কাঞ্চনকে নিয়ে ডিপজলের আবেগঘন পোস্ট ৫ কারণে দাম বাড়ছে স্বর্ণের পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল নিয়ে এনসিপির লংমার্চ উপদেষ্টাদের ‘সেফ এক্সিটের’ পথ দেখালেন আখতার জামায়াতের সঙ্গে জোট বা সমঝোতা করবে না বিএনপি নারীদের জন্য তারেক রহমানের ৬ অঙ্গীকার এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে নিয়ে জনগণ গর্বিত থাকতে চায়: জামায়াত আমির রাজধানীতে আ. লীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ০২:০৩ এএম, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চলতি ২০২৫ এর জুন শেষে দেশের মোট বৈদেশিক ঋণ দাঁড়িয়েছে ১১২ দশমিক ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ১১ হাজার ২১৬ কোটি ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)।


তথ্যানুযায়ী, বর্তমান বৈদেশিক ঋণের মধ্যে প্রায় ৮১ বিলিয়ন ডলারই বেড়েছে গত সাড়ে ১৫ বছরে। এ সময়ে সরকার আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, এডিবি, জাইকা, এআইআইবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে ব্যাপক হারে ঋণ নিয়েছে। এ সময়ে বেসরকারি উদ্যোক্তারাও বিদেশি উৎস থেকে কম সুদের ঋণে ঝুঁকেছেন।


তথ্য বলছে, বৈদেশিক এ ঋণের মধ্যে সরকারি খাতে রয়েছে ৮২ শতাংশ, আর বেসরকারি খাতে রয়েছে প্রায় ১৮ শতাংশ।


তথ্যানুসারে, গত মার্চ মাসে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১০৪ দশমিক ৮ বিলিয়ন বা ১০ হাজার ৪৮০ কোটি ডলার। সেই হিসেবে গত তিন মাসের ব্যবধানে বিদেশি ঋণের স্থিতি বেড়েছে ৭৩৬ কোটি ডলার। আর ছয় মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ৮৪৩ কোটি ডলার; গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশের বিদেশি ঋণ ছিল ১০ হাজার ৩৭৩ কোটি ডলার।


গত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বিভিন্ন প্রকল্পের নামে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হয়। গত ২০২৪ সাল থেকে এ বৈদেশিক ঋণ বিপুল পরিমাণ পরিশোধ শুরু হয়। যা সরকারের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করে। এ সময় দেশি-বিদেশি ঋণ ও সরকারের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আবার বিদেশি ঋণ নেওয়া হয়। বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি হওয়ায় দেশে ডলারের সংকট তৈরি হয়। বিদায়ী সরকারের সময়ে আমদানি নিয়ন্ত্রণ, বিদেশি ঋণ বৃদ্ধি ও বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হলেও রিজার্ভের পতন ঠেকানো সম্ভব হয়নি। রিজার্ভ নামে ২৪ বিলিয়ন ডলারে।  

তবে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে রিজার্ভে স্থিতিশীলতা এসেছে। প্রবাসী আয় বেড়েছে, পাশাপাশি বিদেশি ঋণের প্রবাহ চালু থাকায় ডলারের বিনিময় হারেও স্থিতিশীলতা দেখা যাচ্ছে।


সর্বশেষ বৈদেশিক ঋণের দায় পরিশোধের পাশাপাশি রিজার্ভ আবার ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।



মন্তব্যঃ

দুঃখিত, কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি!

নতুন মন্তব্য করুন:

ad
সকল খবর জানতে ক্লিক করুন
ad